February 29, 2016

জেনে নিন, ত্বক ফর্সা ও উজ্জল করার সবচেয়ে কার্যকরি উপায়। বিস্তারিত দেখুন...

হ্যাঁ, আপনি চাইলে কিন্তু মাত্র এক রাতেই আপনার ত্বককে আগের চাইতে অনেক উজ্জ্বল ও ফর্সা করে ফেলতে পারবেন। আগামীকাল কোথাও বেড়াতে যাবেন বা প্রিয় মানুষটির সাথে দেখা হবে, এদিকে আপনাকে দেখাচ্ছে কালচে আর মলিন? একদম চিন্তা করবেন না। আজ রাতেই সেরে ফেলুন ছোট্ট এই রূপচর্চা আর সকাল উঠে দেখুন কেমন ফর্সা, উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত দেখাচ্ছে আপনাকে। একই সাথে ত্বক হয়ে উঠেছে একদম শিশুদের মতই নরম ও কোমল!
যা যা লাগবে
খাঁটি গোলাপ জল (ঘরেও তৈরি করে নিতে পারেন) গরুর খাঁটি দুধ (কাঁচা)

যা করবেন
-প্রথমেই মুখটি ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। তুলোতে ক্লিনজিং মিল্ক মেখে তোকে বুলিয়ে নিন। তারপর হালকা কুসুম গরম পানি ও ফেস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। ভালো করে পানির ঝাপটা দেবেন। ত্বক পরিষ্কার না হলে উপায়টি ভালো কাজ করবে না।
-তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুখ মুছে নিন। এরপর বাতাসে শুকিয়ে যেতে দিন।
-মুখে এখন আর কিছু মাখবেন না। পানি শুকিয়ে যেতে যেতে প্যাকটি তৈরি করে নিন।
-সম পরিমাণ গোলাপ জল ও কাঁচা দুধ একত্রে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি পরিষ্কার হাত দিয়ে মুখে মাখুন।
-অপেক্ষা করুন শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত। তারপর মুখ না ধুয়েই ঘুমিয়ে পড়ুন।
-বালিশে মুখ চেপে ঘুমাবেন না, এতে প্যাকটি মুছে যাবে। একটু সাবধানে ঘুমালেই ভালো।
-সকালে উঠে স্বাভাবিক পানি দিয়ে মুখ ভালো করে ধুয়ে মুছে নিন। আর নিজেকে দেখুন আয়নায়। লাগছে না আগের চাইতে অনেক বেশি ফর্সা ও উজ্জ্বল?

February 28, 2016

কিভাবে লিঙ্গ ঢুকালে বেশি তৃপ্তি পায় মেয়েরা (ভিডিওসহ)

বিষয়টি দৃষ্টি কটু হলেও বাস্তবাতার সমস্যার হাত থেকে বাচতে হলে সবার জানা প্রয়োজন।যদিও কিছু লোক এসব কিছু মোটা-মুটি এসব বিষয়ে ধারনা রাখে কিন্তু বিষয়টি সবার জানা প্রয়োজন।বেশির ভাগ ছেলেদের যৌন অভিজ্ঞতা হচ্ছে নেটে চটি পড়ে অথবা পর্ণ মুভি দেখে কিন্তু এসব কাল্পনিক ও সাজানো।

তাই বাস্তবতার প্রেক্ষিতে শেখার প্রয়োজন রয়েছে।
সেক্সের ক্ষেত্রে পুরুষ লিঙ্গ নারীদের যৌনির নিচ বারাবর ঢুকাতে হবে এবং নারীর উপরে অবস্থান করলে পুরুষের লিঙ্গ নারীর যৌনিতে ৪৫ ডিগ্রি এ্যাঙ্গেলেশ প্রবেশ করাতে হবে।

ভিডিও

মডার্ন যুগে প্রেমের নামে চলছে নারীর দেহ ভোগ (ভিডিওসহ)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি’র বিপরীতের পার্ক বা খোলা উদ্যানটিতে গেলে মনে হবে, সরকার এই স্পটটি তৈরি করেছেন ডেটিংয়ের জন্য। মাঝে মাঝে এমন আপত্তিজনক অবস্থায় তাদের দেখা যায়, বাসার বেড রুমকেও হার মানায়।একদিন বৃষ্টির দিনে সেখানে যাওয়ার অভিজ্ঞতা হয়েছিল আমার। একটা করে বেঞ্চ, একটা করে ছাতা আর দুটো করে মানুষ। টাইটানিক ছবি’র লিও-ক্যাট ওখানে নিশ্চিত ফেলএই অবস্থা রমনা, চন্দ্রিমা উদ্যান, বোটানিক্যাল গার্ডেন, বলদা গার্ডেনসহ ঢাকার প্রায় সব পার্কের।
এসব স্থানের জোড়ায় জোড়ায় কপোত-কপোতিদের একান্ত বৈঠক দেখলে মনে হয়, সরকার ঐ এলাকাকে বোধহয় প্রাকৃতিক চিড়িয়াখানা ঘোষণা করে স্বামী-স্ত্রীদের (!) ছেড়ে দিয়েছেন। যারা নাকে তেল দিয়ে ঘুমা (ডেটিং কর) !!!
VIDEO

আইসিডিডিআরবি পরিচালিত এক গবেষণা জরিপ থেকে জানা গেছে, ‘বাংলাদেশের শহুরে তরুন-তরুনীদের ১৮ বছর বয়স হওয়ার আগেই যৌন অভিজ্ঞতা হচ্ছে। প্রায় ৮০ শতাংশ তরুন-তরূনী পরোক্ষভাবে প্ররোচিত হয়ে যৌনকর্মে লিপ্ত হচ্ছেন। এদের এক তৃতীয়াংশ আবার লিপ্ত হচ্ছেন দলগত যৌনকর্মে।’ মোবাইল, কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের অবৈধ ব্যবহারের কারণে আমাদের যুব সমাজ খুব দ্রুত চরিত্রহীন হয়ে পড়ছে। যুবক-যুবতীদের হাতের হ্যান্ডসেট পরিণত হয়েছে পর্নোগ্রাফির ভান্ডারে। কয়েকমাস আগে ঢাবি পরিচালিত স্কুলের ছাত্র/ছাত্রীদের কাছ থেকে পর্নোগ্রাফি উদ্ধার করা হয়েছে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীক মিনি পতিতা গড়ে ওঠার কথা সচেতন মহলের অজানা নয়।

VIDEO


এই মডার্ণ যুগে ছেলেমেয়েদের খোলামেলা মেলামেশা থেকে বিরত রাখতে সকল ধরনের উপদেশই বিফলে যাবে নিঃসন্দেহে। এক্ষেত্রে মেয়েদের একটি বুদ্ধি দেয়া যায়, রিলেশনে জড়াবেন ভাল কথা। মেলামেশা করবেন তাও নিজেদের ইচ্ছা। কিন্তু একটু খোলামেলা মেলামেশার আগে অন্তত একটা দিন ভাবুন ‘যার সাথে আপনার সম্পর্ক, সে কি এখনো আপনার কথা পরিবারের কাছে উপন্থাপন করেছে। যদি না করে, তাকে এক সপ্তাহ সময় দিন। যদি এই সময়ের মধ্যে না করে, তাহলে তার সাথে আলাপ করুন। জানতে চেষ্টা করুন সমস্যা কি? যদিও এখানে কোনো সদুত্তর না পান, তাহলে….’ আর পরামর্শ নেই। বাকীটা আপনার সিদ্ধান্ত। শুধু এ কথা মনে রাখুন… ‘কোনো ক্লিপই আপনা থেকে অন্য ফোনে বা ইউটিউবে যায় না!
ছেলেদের বলছি ‘আপনার সাথের মানুষটি কি আপনাকে সব সময় পরিবারের সাথে সংশ্লিষ্ট বা ভবিষ্যত সংশ্লিষ্ট পরামর্শ দিচ্ছে? নাকি রেষ্টুরেন্ট ডেটিং এবং ঘুরাফেরাতেই ব্যস্ত? তাহলে বুঝতে হবে- ‘উসকা আদাতই এ সা’।

VIDEO

দেহ দেখিয়ে প্রেম!!অতঃপর যা হল…(দেখুন ভিডিও তে)

রাজধানীতে ছিনতাই নতুন কোন ঘটনা না। এটা বিপথগামীদের অনেক পুরনো দিনের রেওয়াজ, তবে এই ছিনতাইয়ে সামপ্রতিক সময়ে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। আর সেটি হচ্ছে সুন্দরী নারীদের উপস্থিতি, শুধু সুন্দরী বললে ভুল হবে রাজধানীর বিভিন্ন অঞ্চলের কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া সুন্দরী তরুণীরা। সুন্দরী নারীদের প্রতি পুরুষের কম বেশী আগ্রহ থাকে, আর পুরুষের এই দুর্বলতা কে কাজে লাগিয়ে সুন্দরী নারীরা অহরহ ছিনতাই করে যাচ্ছে।
এদের মধ্য আছেন গ্রাম থেকে আসা ছাত্রীরা যারা কারও খপ্পরে পড়ে এই কাজ করেই চলেছেন! আছে বড় লোকের বখাটে মেয়েরাও, এরা ছিনতাইয়ের নেমেছে নেশার টাকা সংগ্রহ করার জন্য। এই সব কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া সুন্দরী তরুণী ছিনতাইকারীরা মুলত দুটি উপায়ে ছিনতাই করে থাকে।
প্রথমতঃ সরাসরি বিভিন্ন অলিগলিতে,
দ্বিতীয়তঃ ফেসবুক অথবা মোবাইল ফোনে প্রেমের ফাদে ফেলে বাসায় ডেকে এনে।
সরাসরি ছিনতাইয়ের জন্য যেসব ছাত্রীদের বাছাই করা হয় তারা দেখতে অত্যন্ত ভদ্র টাইপের এবং বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত। সাথে আছেন ছেলে সদস্যরাও। যাহোক এখন নিচের ভিডিও দেখলে আপনারা অতি সহজে বুজতে পারবেন।

দেখুন ভিডিওতে



খুলনায় কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণ, অশ্লীল ছবি ইন্টারনেটে…

খুলনার দাকোপে সহপাঠীকে জিম্মি করে এক কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। দুর্বৃত্তরা নির্যাতিত ছাত্রীর অশ্লীল ছবি তুলে তার মুখবন্ধ করতে এবং চাঁদার দাবিতে অব্যাহত হুমকি দিয়ে আসছিল। এ ঘটনার ১৪ দিন পর অবশেষে থানায় মামলা হয়েছে। দাকোপ থানা পুলিশ মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে দুই ধর্ষককে গ্রেপ্তার করলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠিয়েছেন। গত ১৮ই জানুয়ারি সন্ধ্যায় উপজেলা সদর চালনা পৌর এলাকার খলিষা গ্রামে এ গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে। দাকোপ থানা পুলিশ ও ভুক্তভোগী পরিবার জানিয়েছে, পার্শ্ববর্তী বটিয়াঘাটা উপজেলার কায়েমখোলা গ্রামের দ্বিতীয় বর্ষের ওই ছাত্রী হোস্টেলে থেকে পড়াশোনা করেন। ঘটনার দিন বিকাল ৫টায় খলিষা গ্রামে কলেজছাত্রীর সহপাঠী মংলা উপজেলার শেলাবুনিয়া গ্রামের অমল রায়ের ছেলে অরূপ রায়ের (১৯) সঙ্গে দেখা করতে তার মেসে যায়। 
এ সময় স্থানীয় চালনা গ্রামের কুমারেশ বিশ্বাসের ছেলে সৌম্য বিশ্বাস (২৭), তপন বিশ্বাসের ছেলে সঞ্জু বিশ্বাস (২৩) ও পারচালনা গ্রামের মৃত রণজিত মণ্ডলের ছেলে অপরূপ মণ্ডল (২৩) তার পিছু নিয়ে অরূপের মেসে যায়। তারা ছাত্রী এবং তার সহপাঠী অরূপের বিরুদ্ধে অসামাজিক কাজের অপপ্রচার ছড়ানোর ভয় দেখায়। একপর্যায়ে তারা অরূপকে ঘরের বাইরে আটকে রেখে প্রথমে অপরূপ মণ্ডল এবং পরে সঞ্জু বিশ্বাস ওই ছাত্রীকে ধর্ষণ করে। এ সময় ছাত্রীটি অসুস্থ হয়ে পড়লে তারা ভয় পেয়ে সহপাঠীদের উলঙ্গ করে একত্রে দুজনের ছবি তোলে। এরপর বিষয়টি কাউকে না জানানোর হুমকি দিয়ে তাদের কাছে থাকা মোবাইল ফোন নিয়ে চলে যায়।
 লোকলজ্জার ভয়ে নির্যাতিতরা বিষয়টি চেপে যান। কিন্তু ঘটনার পর থেকে ওই তিনজন প্রতিনিয়িত তাদের অশ্লীল ছবি ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে ১০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিল। তাদের অব্যাহত হুমকিতে অতিষ্ঠ হয়ে ছাত্রীটি সম্প্রতি বাড়িতে বিষয়টি তার মাকে জানান। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর নির্যাতিতার বাবা-মাসহ দাকোপ থানায় উপস্থিত হয়ে ঘটনাটি পুলিশকে জানান। পুলিশ ওই রাতেই অভিযান চালিয়ে ধর্ষক অপরূপ এবং সঞ্জুকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় নির্যাতিতার মা বাদী হয়ে ঘটনায় জড়িত তিনজনকে আসামি করে নারী নির্যাতন আইনে মামলা করেন। এদিকে গতকাল সকালে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দাকোপ থানার অফিসার ইনচার্জ নাসির উদ্দিন নির্যাতিতার ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং আসামিদের আদালতে পাঠানো হয়। ওদিকে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে নাগরিক সমাজের ব্যানারে গতকাল দুপুরে চালনা ডাকবাংলো মোড় এবং বৌমার গাছতলা এলাকায় পৃথক দুটি মানববন্ধন ও সমাবেশ হয়েছে।

SEE VIDEO

হ্যাপীর গোসলের ছবি মিডিয়াতে প্রকাশ করলেন রুবেল

এবার ফেসবুকে নিজের নগ্ন সেলফি প্রকাশ করলেন সময়ের আলোচিত অভিনেত্রী নাজনীন আক্তার হ্যাপি। ঘণ্টাকয়েক আগে নিজের ফেসবুকে বিতর্কিত ছবিগুলো প্রকাশ করেন নায়িকা।
ছবি প্রকাশের পরপরই তার ভক্তরাই এ নিয়ে তুমুল সমালোচনা শুরু করেছেন। তবে এ নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন না হ্যাপি।
ছবিতে হ্যাপিকে একেবারে নগ্ন হয়ে পানিতে গোসল করতে দেখা গেছে। ছবির সঙ্গে হ্যাপি লেখেন, পানির মধ্যেও সেলফি!!!
দেখুন সেই VIDEO

আবারো কলকাতার নগ্ন সিনেমায় জয়া আহসান

কলকাতার জনপ্রিয় নির্মাতা সৃজিত মুখার্জির ‘রাজকাহিনি’তে দুর্ধর্ষ দৃশ্যে অভিনয় করে আলোচিত-সমালোচিত হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। এমনকি প্রাণনাশের হুমকি পর্যন্ত জুটেছে তার কপালে। সেই আলোচনার রেশ কাটার আগেই ফের নাম লেখালেন আরেকটি অ্যাডাল্ট ক্রাইম চলচ্চিত্রে।। কলকাতার খ্যাতিমান নির্মাতা অরিন্দম শীলের ‘ঈগলের চোখ’ সিনেমায় অভিনয় করছেন তিনি। শবর সিরিজের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র এটি। সিনেমার গল্প লিখেছেন জনপ্রিয় সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।সমাজে শুধু নারীরাই যৌন নিগ্রহের শিকার হননা না, অনেক সময় পুরুষরাও নারীদের মাধ্যমে যৌন নিগ্রহের শিকার হয়- এমনটাই উঠে এসেছে সিনেমার গল্পে। সিনেমার প্রধার চরিত্রে থাকছেন অনির্বাণ ভট্টাচার্য। তার চরিত্রের নাম বিষাণ। যে ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন মহিলার দ্বারা যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছে। একটা সময় তার নারী শরীরের প্রতি কোনও আকর্ষণ থাকে না। ছবিতে বিষাণের স্ত্রীর চরিত্রে দেখা যাবে জয়া আহসানকে। আর এবারও শবরের চরিত্রে থাকছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়।

এছাড়া আরো গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে রয়েছেন পায়েল সরকার, গৌরব চক্রবর্তী, দেবপ্রসাদ হালদার। ছবির মিউজিক করবেন বিক্রম ঘোষ। সিনেম্যাটোগ্রাফার সৌমিক হালদার। ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহ থেকেই ছবিটির শুটিং শুরু হবে। কিন্তু একই সময় জয়ার আরেক চলচ্চিত্র ‘বিউটি সার্কাস’র শুটিং শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। এনিয়ে বিউটি সার্কাস’র শুটিং আদৌ কবে শুরু হবে এ নিয়ে নতুন করে সংশয় তৈরী হলো।


শবর সিরিজের প্রথম চলচ্চিত্র ‘এবার শবর’ মুক্তি পেয়েছিল ২০১৫ সালে । এটি একটি অ্যাডাল্ট ক্রাইম থ্রিলার ছবি। শবর গোয়েন্দার স্রষ্টা শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের শবর গোয়েন্দাকে ছবিটি নির্মাণ করেছিলেন অরিন্দম শীল। ছবিতে শবর গোয়েন্দার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন শাশ্বত চট্রোপাধ্যায়। এছড়া ছবিতে অভিনয় করেছেন আবির, স্বস্তিকা, শুভ্রজিৎ দত্ত, রাহুল, পায়েল সরকার।

VIDEO


যোনির আজানা সব রহস্য…



ইংরেজিতে একে বলা হয় ‘ভ্যাজিনা’ এটি হল নারীর প্রধান যৌনাঙ্গ। জন্মের পর থেকে বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে নারীর যোনির আকার কিছুটা বৃদ্ধি পেতে থাকে। যোনির দু’পাশে পুরু মাংসের দেয়াল বা সমৃণ ঝিল্লি থাকে এবং যোনির ভেতরে ইংরেজি ‘জি’ অক্ষরের মত আরেকটি অংশ থাকে তাকে জি সপট বলে। আর এই জি সপট একটি অত্যন্ত যৌন সপর্শকাতর স্থান। যোনিতে পুরুষের লিঙ্গ প্রবেশের দ্বারা নারী যৌনমিলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়। পুরুষের লিঙ্গের অনবরত সঞ্চালনকালে যোনির প্রাচীরের সঙ্গে ঘর্ষণের ফলে নারীর কামোত্তেজনা চরমে ওঠে যায় এবং মিলনের সময় রতি সুখের আনন্দে পুলকিত হয়ে নারী রাগ মোচন বা অর্গাজমের চরম সুখের পথে এগিয়ে যায়।

যোনি পথের বাইরের আবরণ মাংসপেশি দিয়ে গঠিত। আর একটি কথা হল, যোনি পথ কিন্তু একেবারে সোজা থাকে না। এটি কিছুটা বাঁকা অবস্থায় থাকে। যোনি পথের অগ্রভাগ থাকে সরু। তবে জরায়ুর মুখের কাছে এটি বেশ চওড়া থাকে অর্থাৎ যোনি মুখ থেকে এই পথ যতই জরায়ুর কাছে অগ্রসর হয় ততই চওড়া হতে থাকে। যোনি পথ লম্বায় প্রায় ৩-৪ ইঞ্চির মত হয়। আর যোনি পথের মাত্র ১ ইঞ্চি গভীরেই রয়েছে বেশি মাত্রায় যোন সপর্শকাতরতা। যোনির উপরেই থাকে মূত্রনালীর মুখ। যোনির নিচে পেছনের দিকে থাকে মলদ্বার বা র‌্যাকটাম এবং পায়ুপথ।
মত টিসু থাকায় এটি অতিশয় সম্প্রসারণশীল। সমগ্র যোনি পথে লম্বা লম্বা অনেকগুলো খাঁজ বা ভাঁজ থাকে। যোনিপথে বহু খাঁজ বা ভাঁজ থাকার ফলে এটি অতিশয় সম্প্রসারণশীল হওয়ার জন্য প্রয়োজনে যোনিপথ ফাঁক হয়ে অনেকটা প্রসারিত হয়ে লম্বায় ও চওড়ায় বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই এটিকে ইলাস্টিক ক্যানেলও বলা যেতে পারে। আর এই ইলাস্টিক ক্যানেলের ফলে সন্তান প্রসব বা যৌনমিলন বা লিঙ্গ প্রবেশ সহজতর ও আরামদায়ক হয়। নারীর যোনিপথ সর্বদা এক প্রকার তরল রস দ্বারা ভেজা থাকে আর এই রসটি হচ্ছে অ্যাসিডিক।
যোনি মধ্যকার এই বিশেষ রস বা এসিড বিদ্যমান থাকায় তা যোনি পথকে ছোট খাট ইনফেকশন বা জীবাণুর সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে। যোনি মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই কিছু নিরীহ জীবাণু থাকে। এই জীবাণুর সাথে যোনি গাত্র গ্লাইকোজেনের ক্রিয়ার ফলে সেখানে ল্যাকটিক এসিডের সৃষ্টি হয়। মেয়েদের যৌবনের পূর্বে এবং ঋতু ব ও মেনোপজের পর যোনি বা ভ্যাজাইনাতে এই জীবাণু ও গ্লাইকোজেন খুব কম দেখা যায়। যার ফলে এই সময় যোনি বা ভ্যাজাইনাতে ল্যাকটিক এসিড জন্মাতে পারে না এবং যোনিপথও অম্ল বা এসিডিক থাকে না। তাই এই সময় জনন ইন্দ্রিয়তে জীবাণু সংক্রমণের সম্ভাবনা বেশি থাকে।

এছাড়া মেয়েদের ঋতু স্রাব চলাকালীন ও প্রসবের পর কিছুদিন পর্যন্ত যোনির মধ্যে এই স্বাভাবিক অম্ল রসের অভাব থাকে। তাই এই সময় পরিষকার পরিচ্ছন্ন ও সাবধান থাকা উচিত। এছাড়া এই সময় স্বামী সহবাস এড়িয়ে যাওয়াই বাঞ্ছনীয়। নয়ত জনন ইন্দ্রিয়ে সহজেই জীবাণু ইনফেকশন হওয়ার আশঙ্কা থাকে। আর প্রতিটি যৌনমিলনের পরে যোনি ও পুরুষাঙ্গ ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুলে ফেলা উচিত। যোনির সুস্বাস্থ্যের জন্য সুতির অন্তর্বাস ব্যবহার করা উত্তম।
এখানে যোনির প্রধান কাজ উল্লেখ করা প্রয়োজন, যোনির প্রধান কাজ তিনটি। আর তা হল-
১) মাসিক ঋতু স্রাবের সময় ক্লেদাক্ত রক্ত দেহ থেকে বের করে দেয়া
(২) যৌন সঙ্গম বা মিলনে সক্রিয় অংশ গ্রহণ করা, যৌনমিলন ঘটানো এবং পুরুষের বীর্য গ্রহণ করে গর্ভ সঞ্চার করা
(৩) সন্তান প্রসব করা।
পাঠকবৃন্দ, আপনারা নিশ্চয়ই জেনেছেন যে, যৌনতা বা সেক্স সম্পর্কে জানতে হলে প্রথমেই মানবদেহের যৌন অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলোর সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান বা সাধারণ এনাটমি জানা অত্যন্ত প্রয়োজন। আর এসব অঙ্গের এনাটমি জেনে রাখলে যৌন অনুভূতি ও সেক্স সম্পর্কে সুন্দর ও সুচারুভাবে বুঝতে পারা সম্ভব হবে। সম্ভব হবে নিজেকে জানার এবং সেই সাথে প্রিয়জনকেও। আর তখনই যৌনতা বা সেক্স হয়ে উঠবে আরো সুখের আরো মধুর-তৃপ্তিকর।
ধন্যবাদ সবাইকে।
অনেক মেয়ের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, যৌনমিলনের সময় হঠাৎ হঠাৎ যোনিতে তীব্র ব্যথা পেয়ে যন্ত্রণায় কুঁকড়ে ওঠে পুরুষের লিঙ্গ বড় বলেই যে সে এমন ব্যথা পায় তা কিন্তু নয়। তবে কেন এই ব্যথা? আসলে অনেক সময় দেখা যায যে, পুরুষ উন্মত্তের মত জোরে জোরে রতিক্রিয়া চালাতে থাকে কোনোরকম শৃঙ্গার বা ফোরপ্লে ছাড়াই। এই বল প্রয়োগের ফলে হঠাৎ জোরে জোরে নারীর কোমল যোনিতে শক্ত লিঙ্গ প্রবেশ করানোর দরুন লিঙ্গের মুখের সঙ্গে যোনির মুখে তীব্র সংঘর্ষ হতে থাকে আর তার ফলেই স্ত্রীরা তাদের ফুলের মত নরম যোনিতে অসহনীয় যন্ত্রণা অনুভব করেন।
এখানে বলে রাখি পুরুষের লিঙ্গ যত বড় মাপেরই হোক না কেন নারীর যোনিদেশ তার সবটুকুই অতি সহজেই গ্রহণ করতে পারে। আর এতে স্ত্রীর যোনিতে কোনোরকম ব্যথা হওয়ার কথাও নয়। যদি ফোরপ্লে প্রথম দিকে করে নেয়া হয়ে থাকে যোনির প্রাচীর প্রয়োজনমত সংকুচিত ও প্রসারিত হতে পারে বলে যে কোনো সাইজের যে কোনো আয়তনের লিঙ্গকে যে কোনো যোনি স্বাভাবিকভাবেই গ্রহণ করতে পারে।

হোস্টেলের মেয়েরা একি করছে!নিজ চোখে না দেখলে বিশ্বাস করতে পারবেন না (ভিডিও সহ)



বাবা মায়েরা অনেক কস্ট করে তাদের মেয়েদের হোস্টেলে রেখে পড়াশুনা করান।কিন্তু তারা একি করছে!




‘জেনে নিন যৌনাঙ্গ ফর্সা করার জাদুকরী উপায়’ (ভিডিও)

যৌনাঙ্গের রঙ ফর্সা করার উপায় জানতে দেখে নিন পোস্টটি। যৌনাঙ্গের রঙ মুখের তুলনায় কিছুটা কালো মনে হলেও সেটা নিয়ে চিন্তিত হবার কোন কারণ নেই

প্রশ্নঃ আমার শরীরের রং হলো র্ফসা। হাত হয়তো মুখের চাইতে কম র্ফসা, আর অন্যান্য অংশগুলোও র্ফসা। যা দেখতে ভালই লাগে। এতকিছুর মাঝে শুধু আমার গোপন অঙ্গের স্থানটা অনেকটা কালো। এই কালো স্থানটা কি শরীরের অন্যান্য অংশের মত সুন্দর করতে পারবো। যা হয়তো বা আমার মনের মানুষের ভাল লাগবে?
ছেলেদের যৌনাঙ্গ ফর্সা করার উপায় (Process to Whiten the Men Genitalia)
উত্তর
পৃথিবীর অধিকাংশ নর-নারীর যৌনাঙ্গ ও তার নিকটবর্তী অঞ্চলের রঙ শরীরের বাকি অংশের তুলনায় খানিকটা গাঢ় হয়। এটা একটা স্বাভাবিক প্রাকৃতিক ঘটনা। তাই তোমার যৌনাঙ্গের রঙ মুখের তুলনায় কিছুটা কালো মনে হলেও সেটা নিয়ে চিন্তিত হবার কোন কারণ নেই। নিজের যৌনাঙ্গের রঙ নিয়ে একদম লজ্জাবোধ করবে না। তোমার সত্যিকারের মনের মানুষ কখওনই তোমার যৌনাঙ্গের রঙ দেখে তোমার সঙ্গ ত্যাগ করবে না। আর যদি সে সত্যিই তোমার যৌনাঙ্গের রঙ দেখে কষ্ট পায় তবে তৎক্ষণাৎ সেই মনের মানুষের সঙ্গ তোমার ত্যাগ করা উচিৎ। মনে রেখ তোমার মনের মানুষর গায়ের রঙ ফর্সা হলেও তার যৌনাঙ্গের রঙ গাঢ় হবার সম্ভাবনাই বেশি। তাই মনে হয় না সে তোমার রঙ নিয়ে কিছু মনে করবে।
বিভিন্ন পর্নোগ্রাফী মুভিতে খুব ফর্সা চকচকে যৌনাঙ্গযুক্ত নর-নারীর ছবি দেখানো হয়। ওইগুলোর অধিকাংশই কিন্তু মেক-আপের ফসল। কাজেই ওইসব দেখে যৌনাঙ্গের রঙ ফর্সা করতে বেশি আগ্রহান্বিত হওয়া একেবারেই অনুচিৎ। তবে যৌনাঙ্গ ও তার নিকটবর্তী অঞ্চল নিয়মিত পরিষ্কার করলে এমনিতেই যৌনাঙ্গ দেখতে ভাল লাগবে (তোমার ভাল না লাগলেও বিশ্বাস কর তোমার মনের মানুষের অবশ্যই ভাল লাগবে)। তবে ওখানের লোম খুব বেশি কামালে (shaving) কিন্তু ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সব থেকে ভাল হচ্ছে ট্রিমিং করা। যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য সাবান ব্যবহার করা ঠিক নয়। শুধু জল দিয়ে, বা হালকা গরম জল দিয়ে যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করাই সব থেকে ভাল উপায়। প্রয়োজন হলে জলে অল্প লবন মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। যদি খুবই ইচ্ছে করে তবে মাইল্ড সাবান যার pH মান 7 এর কাছাকাছি, ব্যবহার করতে পার। লিঙ্গের অগ্রভাগ (লিঙ্গমুন্ড), মূত্রছিদ্র, যোনি পথ, যোনিদ্বার এবং পায়ু – এইসব অঞ্চলের মিউকাস পর্দা সাবান ব্যবহারের ফলে ড্রাই হয়ে যায়। দীর্ঘদিন এমন হতে থাকলে নানান সমস্যা যেমন চুলকানি, যন্ত্রনা, জীবাণু সংক্রমণ, মলদ্বারের ত্বক ফেটে গিয়ে রক্তক্ষরণ ইত্যাদি
হতে পারে। উপরন্তু ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের ভারসাম্য সাবান ব্যবহারের ফলে বিঘ্নিত হয়, যার থেকে যৌনাঙ্গে ব্যালানাইটিস, ক্যান্ডিডায়াসিস, ভ্যাজিনাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এজন্যেই উপরে বর্ণিত অঞ্চলে সাবান ব্যবহার না করতে বলা হয়। তবে যৌনাঙ্গের আশেপাশের অঞ্চলে সাবান ব্যবহার করা যেতে পারে, কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যেন সাবান জল লিঙ্গের অগ্রভাগ, যোনিদ্বার, যোনি বা পায়ুতে না পৌঁছয়। আর সাবান কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবে সেটা যেন মাইল্ড সাবান হয়। আর হ্যাঁ, ওই অঞ্চলে পারফিউম, ডিওড্র্যান্ট বা ট্যালকম পাউডার একেবারেই ব্যবহার করবে না। ফর্সা করার জন্য ত্বক কখওনই ব্লীচ (to lighten skin) করবে না। হার্বাল ক্রিম ও প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপাচার থেকেও সাবধান।
যদি যৌনাঙ্গের রঙ হঠাৎ করে পরিবর্তিত হয় তবে সেটা কোন রোগের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষত যদি যৌনাঙ্গ দিয়ে দুর্গন্ধ বের হয়, বা ওখানে চুলকানি বা এলার্জি হয়, ব্যাথা হয়, জ্বালা করে, পুজ বের হয় ইত্যাদি, তবে অতি অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিৎ।
সাবান দিয়ে কী যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করা উচিত?
যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য কোন সাবান না ব্যবহার করাই শ্রেয়। শুধু জল দিয়ে, বা হালকা গরম জল দিয়ে পরিষ্কার করাই সব থেকে ভাল উপায়। প্রয়োজন হলে জলে অল্প লবন মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। যদি খুবই ইচ্ছে করে তবে মাইল্ড সাবান যার pH মান 7 এর কাছাকাছি, ব্যবহার করা যেতে পারে। লিঙ্গের অগ্রভাগ (লিঙ্গমুন্ড), মূত্রছিদ্র, যোনি পথ, যোনিদ্বার এবং পায়ু – এইসব অঞ্চলের মিউকাস পর্দা সাবান ব্যবহারের ফলে ড্রাই হয়ে যায়। দীর্ঘদিন এমন হতে থাকলে নানান সমস্যা যেমন চুলকানি, যন্ত্রনা, জীবাণু সংক্রমণ, মলদ্বারের ত্বক ফেটে গিয়ে রক্তক্ষরণ ইত্যাদি হতে পারে। উপরন্তু ওইসব অঞ্চলে ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের ভারসাম্য সাবান ব্যবহারের ফলে বিঘ্নিত হয়, যার থেকে যৌনাঙ্গে ব্যালানাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এইজন্যেই উপরে বর্ণিত অঞ্চলে সাবান ব্যবহার না করতে বলা হয়। তবে যৌনাঙ্গের আশেপাশের অঞ্চলে সাবান ব্যবহার করা যেতে পারে, কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যেন সাবান জল লিঙ্গের অগ্রভাগ, যোনিদ্বার, যোনি বা পায়ুতে না পৌঁছয়। আর সাবান কেনার সময় অবশ্যই দেখে নেবে সেটা যেন মাইল্ড সাবান হয়। লাক্স সাবানের pH কত সেটা যেহেতু জানিনা, তাই বলতে পারব না সেটা মাইল্ড কি না। তবে শুনেছি যে “ডাভ” সাবান pH নিউট্রাল (আমরা পরীক্ষা করে দেখিনি)। ত্বকে সাবান কম ব্যবহার করাই সব থেকে ভাল।
pH ই তো বোঝতে পারছি না বা দোকানদারও বোঝতে পারছে না?
pH মান থেকে বোঝা যায় কোন জিনিস অম্লধর্মী (acidic) না ক্ষারধর্মী (alkaline)। যেমন চুনগোলা জলের pH প্রায় ১০ এর বেশি, যার মানে চুন জল ক্ষারধর্মী। অপরপক্ষে ভিনিগারের pH মান ৭ এর কম, অর্থাৎ ভিনিগার অম্লধর্মী। জলের pH মান হল ৭, যার অর্থ জল না অম্লধর্মী না ক্ষারধর্মী। যেসব সাবানের pH জলের সমান তাদের বলা হয় মাইল্ড সাবান। উদাহরণ আগের দুটো কমেন্টেই দিয়েছি (ডাভ সাবান)।
সব মেয়েদের কি যৌনাঙ্গ তাদের শরীরের তুলনায় কাল হয় নাকি?
সেটা তো বলা সম্ভব নয় বন্ধু! তবে অধিকাংশ মহিলার যৌনাঙ্গের রং প্রাকৃতিক কারণেই শরীরের বাকি অংশের তুলনায় খনিকটা গাঢ় হয়। এটা স্বাভাবিক ঘটনা। তাতে সত্যিই কি কিছু যায় আসে?
ট্রিমিং মেশিন দিয়ে যৌনাঙ্গের কেশ বা পিউবিক চুল (pubic hair) সেভ করার কারণে কি আমার ত্বকের ক্ষতি হতে পারে ?
যেমন – এটাতে একদম ক্লিন করা যায় সহজে আবার ক্লিন না করে আলতো ভাবেও কাটা যায়। এখন এগুলো দিয়ে কি কোন ধরণের ইফেক্ট পড়বে ত্বকে, বিশেষ করে ক্লিন করার অংশটা দিয়ে ? এ সর্ম্পকে কি একটু ব্যাখ্যা করবেন?
যৌনাঙ্গের কেশ বা পিউবিক চুল (pubic hair) সেভ করার বদলে ট্রিম করা ভাল। তবে বিশেষ উপলক্ষ্যে প্রয়োজন হলে সুন্দর চকচকে লুক পাবার জন্য সেভিং করতেই পার।
ভিডিও

শুধু আঙ্গুল দিয়ে নারীকে কিভাবে যৌন তৃপ্তি দিবেন? (ভিডিও সহ)


আমরা সকলেই ব্যস্ত থাকি নিজের সঙ্গীকে যৌন তৃপ্তি দিতে, এর জন্য অনেক কিছুই করে থাকি। প্রকৃতপক্ষে নারী সব মিলনে পরিপুর্ন তৃপ্তি অর্জন করেন না, এমনকি সে প্রতিবার পুর্নপরিতৃপ্তির আকাঙ্খাও করেনা। ... কিভাবে একজন নারী চরম সুখ অর্জন করে - এবং চরম পর্যায়ের সুখের জন্য যৌন টিপস ♢ যখন একজন নারী যখন মিলনে. .... সঙ্গিনীকে ব্যথা দিবেন না । ... রাবারটিকে প্রথমে বুড়ো আঙ্গুল এবং তর্জনী ব্যবহারে পেন্সিলের মতো করে ধরে যোনীমুখে সামান্য ঢুকিয়ে এরপর বাইরের বড় ফাঁকের রাবারটির ভিতর দিয়ে আঙ্গুল দিয়ে আস্তে ..... করানো) থেকে সর্ব আনন্দ নিতে হবে তা নয় (শুধুপেনিট্রেশানে কোন পুরুষই নারীকে তৃপ্ত করতে পরেনা) বরং সিঙার (ফোর প্লে) বস্ত্র হরন সহ সকল বিষরের সংমিশ্রনে যৌন ...


VIDEO

February 27, 2016

দুধ টিপার নিয়ম কি?

মেয়েদের দুধ টিপার নিয়ম প্রশ্নটি অনেকের কাছে খারাপ মনে হতে পারে, তবে প্রকৃত যৌন শিক্ষা অর্জন এবং প্রকুত যৌন শিক্ষার মাধ্যমে সঙ্গীকে উত্তেজিত করে আনন্দ দিতে পারলে আপনি প্রকুত পুরুষ বলে বিবেচিত হবেন, হবেন আপনার সঙ্গীনির অতিপ্রিয়। মনে রাখবেন দাম্পত্য জীবনে প্রকৃত সুখ টাকা পয়সা দিয়ে কেনা যায় না একথা যেকেউ জানে।দুধ টিপার কিছু স্পেশাল নিয়ম আছে কারণ দুধ/ স্তন নারীদের এমন একটি যৌন স্পর্শকাতর অঙ্গ যা বিশেষভাবে আলিঙ্গনের মাধ্যমে পূর্ণতা পায়।

অনেক ছেলেই জানেন না সঠিক নিয়মে মেয়েদের দুধ কিভাবে চোষা এবং টেপা যায়।অথচ শুধুমাত্র দুধে হাত এবং মুখ চালিয়ে একটি মেয়েকে ১০০% কাবু করে ফেলতে পারেন।ব্রেস্ট, মেয়েদের শরীরের আকর্ষনীয় অংশ গুলোর মাঝে একটি।সেক্সের সময় এটাকে আদর না করলে তো হয়ই না। সেই ব্রেস্টকে স্পর্শ করার সময় কিছু জিনিস খেয়াল রাখা উচিত।তাই সঙ্গীকে খুশি করতে দুধ টিপার কিচু স্পেমাল পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ


 প্রত্যেক মেয়েরই তার ব্রেস্ট নিয়ে আলাদা কিছু চাওয়া থাকে। সেই চাহিদা গুলো প্রকৃতভাবে দুধ টিপার মাধ্যমে কিভাবে পূরণ করবেন তা নিয়েই কিছু টিপস দেওয়া হল
১/ কারো ব্রেস্ট বড় কারও বা ছোট। সে হিসাবে ব্রেস্টের স্যাটিস্ফেকশন ও আলাদা হয়। সাধারনত স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বড় ব্রেস্টগুলো সেন্সিটিভ কম হয়, ছোট ব্রেস্টের তুলনায়। এসব ব্রেস্ট সাইড দিয়ে, জিহবা দিয়ে, এবং হাত দিয়ে টিপে আদর করা উচিত। এছাড়া হাল্কা কামড় ও দেওয়া যায়। সাধারনত এসব ব্রেস্ট একটু জোড়ে চাপলেই বেশি মজা পায় মেয়েরা।
২/ ছোট ব্রেস্ট সাধারনত খুবই সেন্সিটিভ হয়। এসব ব্রেস্ট বেশি জোড়ে না টিপে হাতে পুরোটা নিয়ে আস্তে আস্তে চাপলে মেয়েরা বেশি মজা পায়। এছাড়া হাতের তালু এবং আঙ্গুল দিয়ে নিপল আদর করুন। এবং সামান্য টেনে ছেড়ে ঝাকি দিন।
 ৩/ একটু ঝোলানো ব্রেস্ট গুলো সবচেয়ে কম সেন্সিটিভ হয়। এসব ব্রেস্ট আদর করার জন্য চিত করে শুইয়ে নেওয়াই ভাল। ব্রেস্টে বিভিন্ন ধরনের স্পর্শ সেক্সকে অনেক বেশি রঙ্গিন করে তোলে। এরকম কিছু স্পর্শের কথা বলা হল।

দুধ টিপর নিয়ম বা পদ্ধতি 

SEE THE VIDEO


১/ নিপল স্পর্শ না করে ব্রেস্টের চার দিকে হাল্কা আঙ্গুল চালান। ব্রেস্টের নিচের জায়গায় হাত ঘষুন। গলার নিচে কিস করুন। ব্রেস্টের চার পাশ লিক করুন। তার ব্রেস্টের সাথে আপনার বুক ঘষুন। এগুলো মেয়েদের জন্য অনেক জোড়ালো সেক্স টিজ।
২/ নিপল সাক করুন। কিন্তু প্রথমেই খুব জোড়ে নয়। আস্তে আস্তে জিহবা ঘুরিয়ে। হালকা করে কিস দিন নিপলে। আঙ্গুল তার মুখে নিয়ে ভিজিয়ে তার নিপলেই আবার লাগাতে পারেন। এতে সে অনেক বেশি টার্ন অন হয়ে পরবে। বেশ কিছুক্ষন আস্তে আস্তে সাক করুন ব্রেস্ট। সে পাগল হয়ে গেলে তবেই জোড়ে করবেন। মেয়েটার কাছে এসে দুধে হাত রাখুন। মুখটা সামনে নিয়ে চুমু দিন। চুমুরত অবস্থায় দুধ দুটোকে অন্যহাত দিয়ে অনাবৃত করুন। এ সময় একটা দুধের বোটায়মুখ দিন। গাধার মত বোটা চুষতে যাবেন না। বরং আলতো ভাবে মুখের ভেতরে জিভ দিয়ে টানুন। চোষনরত অবস্থায় দুই দুধ দু হাতে ভর্তা করতে থাকুন। দুধের কিনারার দিকে মনোযোগ দিন। দুধের কিনারায় মাখালে মেয়েরা উত্তেজিত হবে বেশী। পালা করে দুই বোটা মুখ দিয়ে চুষতে থাকুন। একফাকে গুদে হাত দিয়ে দেখুন ভিজে গেছে কি না। ৩/ নিপল আঙ্গুলের মাঝে নিয়ে ঘুরান, টুইস্ট করুন। নিপল ভিতরের দিকে হাল্কা চাপ দিন। এরপর কিছুটা জোরে চাপুন ব্রেস্ট। নিপল মুখে নিয়ে জোরে সাক করুন। ভালবাসুন তার ব্রেস্টকে।

কিশোরী মেয়েদের স্তন ঝুলে যাওয়া বা শিথিল হয়ে যাওয়ার কারন দেখুন ভিডিওতে...

অনেক সময় কিশোরী বয়সে অর্থাৎ মেয়েদের বয়োসন্ধির সময় স্তন বিশাল বড় হয়ে যেতে দেখা যায়।
অনেক মেয়ে প্রথম গর্ভধারনের সময় ও এমন সমস্যায় পরতে পারে। বয়োসন্ধির সময় ইস্ট্রোজেন হরমোনের প্রভাবে মেয়েদের স্তন এর স্বাভাবিক পূর্ণতাপ্রাপ্তি ও বৃদ্ধি শুরু হয়। কোনো মেয়ের যদি এই ইস্ট্রোজেন এর প্রতি অস্বাভাবিক স্পর্শকাতরতা থাকে তাহলে স্তনের এমন অস্বাভাবিক ও অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি শুরু হয়।

এমনটি হলে স্তন এতো বড় হয়ে যায় যে বসা অবস্থায় দুই পাশের স্তনই মেয়েটির হাটু পর্যন্ত এসে পৌছতে পারে। প্রায় সব ক্ষেত্রেই দুই পাশের স্তন এই সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকে। এই সমস্যাটি অস্বস্তিকর এবং অনেক সময় তা দৃষ্টিকটু হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাই এর চিকিৎসা করানোর প্রয়োজন আছে। অনেক সময় ইস্ট্রোজেন বিরোধী অসুধ ব্যবহার করে এই সমস্যায় ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এতে যদি স্তন ছোটো হয়ে না আসে তা হলে রিডাকশন ম্যামোপ্লাস্টি নামক অপারেশন করিয়েই এর স্থায়ী চিকিৎসা করাতে হবে।


আপনি কি জানেন কিভাবে মেয়েদের দুধ টিপলে মেয়েরা চরম তৃপ্তি পায়? (ভিডিও)

অনেক ছেলেই জানেন না সঠিক নিয়মে মেয়েদের দুধ কিভাবে চোষা এবং টেপা যায়। অথচ শুধুমাত্র দুধে হাত এবং মুখ চালিয়ে একটি মেয়েকে ১০০% কাবু করে ফেলতে পারেন। ব্রেস্ট, মেয়েদের শরীরের আকর্ষনীয় অংশ গুলোর মাঝে একটি।
অনেক ছেলেই জানেন না সঠিক নিয়মে মেয়েদের দুধ কিভাবে চোষা এবং টেপা যায়। অথচ শুধুমাত্র দুধে হাত এবং মুখ চালিয়ে একটি মেয়েকে ১০০% কাবু করে ফেলতে পারেন। ব্রেস্ট, মেয়েদের শরীরের আকর্ষনীয় অংশ গুলোর মাঝে একটি।
১/ কারো ব্রেস্ট বড় কারও বা ছোট। সে হিসাবে ব্রেস্টের স্যাটিস্ফেকশন ও আলাদা হয়। সাধারনত স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বড় ব্রেস্টগুলো সেন্সিটিভ কম হয়, ছোট ব্রেস্টের তুলনায়। এসব ব্রেস্ট সাইড দিয়ে, জিহবা দিয়ে, এবং হাত দিয়ে টিপে আদর করা উচিত। এছাড়া হাল্কা কামড় ও দেওয়া যায়। সাধারনত এসব ব্রেস্ট একটু জোড়ে চাপলেই বেশি মজা পায় মেয়েরা।
২/ ছোট ব্রেস্ট সাধারনত খুবই সেন্সিটিভ হয়। এসব ব্রেস্ট বেশি জোড়ে না টিপে হাতে পুরোটা নিয়ে আস্তে আস্তে চাপলে মেয়েরা বেশি মজা পায়। এছাড়া হাতের তালু এবং আঙ্গুল দিয়ে নিপল আদর করুন। এবং সামান্য টেনে ছেড়ে ঝাকি দিন।
৩/ একটু ঝোলানো ব্রেস্ট গুলো সবচেয়ে কম সেন্সিটিভ হয়। এসব ব্রেস্ট আদর করার জন্য চিত করে শুইয়ে নেওয়াই ভাল।
স্পর্শ সেক্সকে অনেক বেশি রঙ্গিন করে তোলে। এরকম কিছু স্পর্শের কথা বলা হল।
১/ নিপল স্পর্শ না করে ব্রেস্টের চার দিকে হাল্কা আঙ্গুল চালান। ব্রেস্টের নিচের জায়গায় হাত ঘষুন। গলার নিচে কিস করুন। ব্রেস্টের চার পাশ লিক করুন। তার ব্রেস্টের সাথে আপনার বুক ঘষুন। এগুলো মেয়েদের জন্য অনেক জোড়ালো সেক্স টিজ।
২/ নিপল সাক করুন। কিন্তু প্রথমেই খুব জোড়ে নয়। আস্তে আস্তে জিহবা ঘুরিয়ে। হালকা করে কিস দিন নিপলে। আঙ্গুল তার মুখে নিয়ে ভিজিয়ে তার নিপলেই আবার লাগাতে পারেন। এতে সে অনেক বেশি টার্ন অন হয়ে পরবে। বেশ কিছুক্ষন আস্তে আস্তে সাক করুন ব্রেস্ট। সে পাগল হয়ে গেলে তবেই জোড়ে করবেন।
৩/ নিপল আঙ্গুলের মাঝে নিয়ে ঘুরান, টুইস্ট করুন। নিপল ভিতরের দিকে হাল্কা চাপ দিন। এরপর কিছুটা জোরে চাপুন ব্রেস্ট। নিপল মুখে নিয়ে জোরে সাক করুন। ভালবাসুন তার ব্রেস্টকে।
আপনার পার্টনারের সঙ্গে যৌন মিলনকে মধুর করতে হলে আপনাকে চারটে নিয়ম মেনে চলতে হবে৷ আপনি যদি এই চারটে নিয়মকে পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে মেনে পার্টনারের সঙ্গে শারীরিক ভাবে মিলিত হন তাহলে আপনি প্রকৃত অর্থে সহবাসের সুখ লাভ করবেন৷ ‘দ্য ফোর সিক্রেটস অফ আমাজিং সেক্স’ এই গ্রন্থে লেখক জর্জিয়া ফস্টার এবং বেভারলি এনি ফস্টার চারটে নিয়মের কথা বলেছেন৷ তাদের মতে যৌন মিলনের আগে শরীরের তুলনায় মানসিক ভাবে প্রস্তুতি নেওয়াটা জরুরি৷ মানসিক ভাবে আপনি যদি যৌন মিলনের জন্য তৈরি থাকেন তাহলেই আপনি এর চরম সুখ লাভ করতে পারবেন৷
যৌন মিলনের জন্য চারটে গোপণ তথ্যের প্রথমটা হল :
সিডাকশান: বেশীরভাগ মানুষই মনে করে যৌন মিলনের আগে নিজেদের যৌন উত্তেজনা বাড়াতে হবে৷ না সেটা একেবারেই ভুল ধারনা৷ আগে মনে প্রাণে যৌন চেতনা জাগান৷ যৌন মিলনের আগে মানসিক ভাবে প্রস্তুতি নিন৷ আপনি কখনই ভাববেন না আপনার পার্টনারের যৌন উত্তেজনা নিমেষেই বেড়ে যাবে৷ মানসিক ভাবে অনুভব করার পরেই এটা বাড়ানো সম্ভব৷ সেনসেশান: যৌন মিলনের ক্ষেত্রে সিক্সসেনস একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়৷ সেক্ষেত্রে আপনি এবং আপনার পার্টনার উভয়েরই ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়কে জাগ্রত করতে হবে৷ কারণ যৌন মিলনের সময়ে প্রচুর এনার্জীর প্রয়োজন জয়৷ এনার্জী লাভের জন্য ষষ্ট ইন্দ্রিয়কে জাগানো জরুরি৷ সারেন্ডার: তৃতীয় চাবিকাঠিটা হল নিরাপত্তা৷ যৌন মিলনের সময় আপনি যদি নিশ্চিন্তে আপনার পার্টনারের কাছে নিজেকে সপে দিতে পারেন তাহলেই আপনার যৌন মিলন সফল হবে৷ এর জন্য পার্টনারের কাছে আপনি যে নিরাপদ রয়েছে সেই মানসিক ভাবনাটা থাকা জরুরি৷
রিফ্লেকশান: আপনি যদি প্রথম তিনটে নিয়্ম ভ্রুনাক্ষরে পালন করেন তাহলে আপনি আপনার অভিজ্ঞতাতেই এর প্রতিবিম্বটা খুঁজে পাবেন৷ পুনরায় যৌন মিলনের আগ্রহ আপনার মনে জাগবে৷
ভিডিও

গাজিপুর পার্কে তাবু টাঙ্গিয়ে প্রকাশ্যে অনৈতিক কাজ হচ্ছে (ভিডিও দেখুন)



গাজিপুর পার্কে তাবু টাঙ্গিয়ে প্রকাশ্যে অনৈতিক কাজ হচ্ছেঃ ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান রাজধানীর পাশেই গাজিপুর জেলায় অবস্থিত । প্রায় ৩০০ একর জমির উপর অবস্থিত এই বন। একটা কথা শোনা যায় একসময় এই বনে বাঘ, ভাল্লুক, হাতি সহ হিংস্র পশু বাস করতো। কিন্তু কালের বিবর্তন ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান এর সেসব যেন বদলে যায়। নোংড়ামী আর অসভ্যতার চমর শিখরে ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান ।ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান এখন বনের ভূমি দস্যুদের দাপটে বন্য পশুরাও নাকি ভয়ে পালাতে শুরু করেছে। বনের রক্ষানাবেক্ষনে দায়িত্বরতদের কাছে প্রশ্ন করলে হয়তো একদম সাজানো গোছানো উত্তর পাওয়া যাবে।


সকালে ঘুম ভাঙার পর ছেলেদের লিঙ্গ দাঁড়িয়ে থাকে কেন?

সকালে ঘুম ভাঙার পর ছেলেদের লিঙ্গ দাঁড়িয়ে থাকে। সম্প্রতি এর কারণ বিশ্লেষণ করেছেন গবেষকরা। পুরুষেরা ভোরে যৌনতায় আগ্রহী হলেও নারী এ সময় যৌনতায় সেভাবে আগ্রহী থাকে না। এর মূল কারণ টেস্টোস্টেরন হরমোন বলে মনে করছেন তারা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

সকালে ঘুম ভাঙার পর ছেলেদের লিঙ্গ দাঁড়িয়ে থাকে কারণ

রাতে যখন নারী ভালোবাসার পরিপূর্ণ স্বাদ নিতে চান তখন পুরুষ ঘুমে ঢুলতে থাকে। গবেষকরা জানিয়েছেন, এর কারণ হলো নারী ও পুরুষের হরমোনের পার্থক্য। আর এ পার্থক্যের কারণেই উভয়ের দেহঘড়ি একত্রে চলে না। গবেষকরা এক্ষেত্রে কয়েকটি সময়ের বর্ণনা করেছেন, যে সময়ে নারী-পুরুষের হরমোনের পার্থক্য লক্ষ্যণীয়।
ভোর ৫টায় পুরুষের টেস্টোস্টেরন (Testosterone) হরমোন সর্বাধিক থাকে। দিনের অন্য সময়ের তুলনায় এ মাত্রা ২৫ থেকে ৫০ শতাংশ বেশি। এ সময় নারীও টেস্টোস্টেরন হরমোন উৎপাদন করে। তবে তা অতি সামান্য মাত্রায়।

সকাল ৬টায় পুরুষের টেস্টোস্টেরন Testosterone হরমোনের মাত্রা কমে না। ঘুম যত লম্বা হয় হরমোনটির প্রভাবও তত বেশি হয়। আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (American Medical Association) জানিয়েছে, পাঁচ ঘণ্টার বেশি ঘুম পুরুষের হরমোনটির মাত্রা ১৫ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়।
সকাল সাতটায় যদি কোনো পুরুষ ঘুম থেকে উঠে তখন তার দেহে যতখানি টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা থাকে সর্বাধিক। কিন্তু একজন নারীর সে সময় সবচেয়ে কম থাকে। অন্যদিকে দিন শেষে পুরুষের এ হরমোনটির মাত্রা সবচেয়ে কমে যায় আর নারীর সবচেয়ে বেশি থাকে। আর এ কারণেই সকালে ঘুম ভাঙার পর ছেলেদের লিঙ্গ দাঁড়িয়ে থাকে।

February 26, 2016

সিনেমায় আসার আগে মাহিয়া মাহি যা করতেন ? (ভিডিও সহ)

সিনেমায় আসার আগে মাহিয়া মাহি যা করতেন ? (ভিডিও সহ)

ভিডিওটি দেখতে এই লিঙ্ক এ ক্লিক করুন

মেয়েদের দুধ সাদা করার টিপস

অনেক মেয়েই চায় স্তনের রঙটা সাদা করতে। শুধু স্বামী/প্রেমিকদের খুশি করতে নয় বরঞ্চ নিজের ভালো লাগার জন্য স্তনের রং উজ্জ্বল করতে চায় অনেকে।
জেনে নিন দুধ/স্তন সাদা করার টিপস –
মুলতানি মাটি, থেঁতো করা পদ্মপাপড়ি ও নিমপাতা বাটা এবং চালের গুঁড়ো মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। স্তনে লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ধুয়ে ফেলার পর কাঁচা দুধ লাগিয়ে রাখুন আরও আধা ঘণ্টা।
আলুর রস ও কাঁচা দুধ মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। সাথে দিন চন্দনের গুঁড়ো। সপ্তাহে ২বার এই মিশ্রণ লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট করে। দ্রুত রঙ উজ্জল হবে। চন্দন না দিলেও সমস্যা নেই।
এছাড়া বিভিন্ন ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। তবে ওগুলো স্তনের ক্ষতি করতে পারে।

VIDEO

সানির সময় শেষ,এবার আসছে তহমিনা !

সানি লিওন যখনই কোন  সিনেমায় অভিনয় করেন তখনই  টিআরপি-র জ্বর মাপতে থার্মোমিটারও ঘেমে যায়। নীল ছবি থেকে বলিউডে পা দিয়েই যাবতীয় স্পটলাইট কেড়ে নিয়েছেন সানি লিওন। অভিনয় দক্ষতা নাকি শরীরী জাদু কোনটা তাঁর ইউএসপি সে বিচার করে দর্শকরা। তবে এবার তার বুঝি সময় শেষ হয়ে এসেছে! সানি লিওনের বাড়া ভাতে ছাই দিতে তহমিনা আফজল যথেষ্ট।
সানি-প্রেমে মাতোয়ারা দেশে তহমিনা হঠাত্‍‌ দমকা হাওয়া, বলাই যায়।। খুব শিগগিরই বলিউডে পা রাখতে চলেছেন তহমিনা। সানিকে সমানে সমানে টক্কর দেওয়ার হিম্মত রাখা দুই সন্তানের মা তহমিনা আফজলের সঙ্গে পরিচয় করে নেওয়া যাক।

পাকস্তানি তহমিনা শুধু নামী মডেলই নন, দুর্দান্ত সফটবল প্লেয়ারও। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই কেটেছে মেয়েবেলা। খেলাধুলোর জন্য নিউ ইয়র্কে স্কলারশিপ পেয়েছেন। ব্যাচেলার ডিগ্রি শেষ করে পুরোপুরি মডেলিং কেরিয়ারকেই বেছে নেন। কয়েকটি মিউজিক ভিডিয়োতে তহমিনার সাহসী লুকের জেরে দুনিয়াজুড়ে বিতর্কিত। পাকিস্তানেও তুমুল সমালোচনার মুখে পড়ে।
যদিও সেই সব সমালোচনাকে উড়িয়ে ৩০ বছর বয়সি তহমিনার বক্তব্য, ‘নিজের সুন্দর শরীরটা দেখিয়ে কারও তো কোনও ক্ষতি করছি না। আমার সমর্থনে কয়েক হাজার পুরুষ পাশে রয়েছেন। যদিও এটা আমার ধর্মের বিরুদ্ধে। তবে আমার পরিবার আমার পাশে আছে, তাই ভয় পাই না।’

নারীকে তৃপ্তি দিতে পুরুষাঙ্গে যা ব্যাবহার করবেন

 
বিয়ের মাধ্যেমে একটা মেয়ে তার স্বামীর সংসারে এসে দুটো জিনিসে বেশি খুশি হয়।প্রথমত স্বামীর স্বচ্ছলা অথ্যাৎ ভালো অর্থনৈতি অবস্থা দ্বিতীয়ত স্বামীর আদর।তবে প্রথমটার থেকে দ্বিতীয়টা বেশিরবাগ নারীর কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
আর প্রত্যেক স্মামীর ও উচিত স্ত্রীকে সুখ দেওয়া।অনেক পুরুষ পর্যাপ্ত যৌন জ্ঞানের অভাবে স্তীকে পরিপূর্ন তৃপ্তি দিতে পারে না। তাদের জন্য আজকের এই পোষ্ট।চলুন দেকা যাক কীভাবে নারীকে দ্রুত তৃপ্তি দেওয়া যায়।

আর এ কারণে নারীদের একজন সঙ্গীর দরকার হয়। কারণ নারী কোনো সময়ই একা থাকতে পারে না।
১। স্পর্শকাতর স্থানে যেমন গাল, ঠোঁট, কান, গলাতে ঘন ঘন চুমু দেওয়া।
২। আপনার সঙ্গিনীর উরুতে মৈথুনীর পূর্বে ঘর্ষণ করা।
                                
                     VIDEO
                    

নারীর কাম, উত্তেজনা ও তৃপ্তি লক্ষন সমূহ

 
নারীর কাম উত্তেজনা দ্রুত কিভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে বিষয়ে কামশাস্ত্রে আলোচনা করা হয়েছে। নিম্নলিখিত উপায়গুলি অবলম্বন করলে দ্রুত নারীর কাম উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। তা হলো-
১। মুখ, কপাল, গাল ইত্যাদি ঘন ঘন চুম্বন করা ও আস্তে আস্তে ঘর্ষণ করা।
২। সঙ্গমের পূর্বে নারী দেহের বিভিন্ন স্থান স্পর্শ করলে, আস্তে আস্তে নাড়াচাড়া করলে কাম উত্তেজনা জাগে।
৩। নারীর যৌন ইন্দ্রিয়গুলি স্পর্শ, ঘর্ষণ ও মর্দণ করা উচিত।
৪। বিশেষ করে স্তন ও ভগাঙ্কুর মর্দন কাম উত্তেজনা সহায়ক।
৫। প্রয়োজন হলে ধীরে ধীরে আঘাত করা, দংশন করা বা নিপীড়ন করা চলে।
৬। সহবাসের আগে উপরোক্ত বিষয়ে স্ত্রীকে ভালভাবে উত্তেজিত করা একান্ত আবশ্যক অন্যথায় স্ত্রীর অতৃপ্তি থেকে যেতে পারে।
নারীর উত্তেজনার লক্ষণ
নারীর উত্তেজিত হলে তার কি কি লক্ষণ পাওয়া যায় তা এবারে বলা হচ্ছে।
১। নারী উত্তেজিত হয়ে পড়লে এবং কামবিহবল হলে তার দুটি চোখ অর্দ্ধমিলিত ও রক্তবর্ণ ধঅরণ করে।
২। জোরে জোরে নিশ্বাস পড়তে থাকে।
৩। চেহারার মধ্যে উত্তেজনার ভাব স্পষ্ট ফুটে ওঠে।
৪। হাত পা শিথিল হয়ে পড়ে।
৫। চোখ বুঝে থাকতে চায়।
৬। তার লজ্জা কমে যায়, পুরুষ তার অঙ্গ স্পর্শ করলে সে তাতে বাধা দেয় না।
৭। পুরুষ তার গোপন স্থানে হাত দিলে বা চাপ দিলে সে তা উপভোগ করে।
৮। সব রকম ভয়, সঙ্কোচ কাটি সারাটা দেহই সে পুরুষকে অর্পণ করে।

নারীর তৃপ্তির লক্ষণ

নারী যৌন তৃপ্তি লাভ পেলে তার মধ্যে কি কি লক্ষণ প্রকাশ পায় তা এবারে আলোচনা করা হচ্ছে।
১। দেহ নুইয়ে পড়ে।
২। সারাটা দেহে যেন অবসান আসে।
৩। দ্রুত হৃৎস্পন্দন হতে থাকে।
৪। আবেশে চোখ বুজে থাকে।
৫। যৌনি থেকে রসস্রাব নির্গত হয়, এমন কি প্রস্রাব করেও দিতে পারে।
৬। নারীর সারা দেহে পুনঃপুনঃ শিহরণ হতে থাকে।
৭। ধীরে ধীরে গোঁ গোঁ বা প্রাণীর অনুরূপ শব্দ বের হতে থাকে।

৮। সে পুরুষকে জোর রকরে বুকে চেপেও ধরে রাখতে পারে।

Popular Posts

Recent Posts

Categories

Unordered List

Text Widget

Blog Archive

Powered by Blogger.

Formulir Kontak

Name

Email *

Message *

statistics

Recent

Comment

Subscribe

Facebook